“কলারোয়ায় প্রতারণার ঋণচক্রে সর্বশান্ত করার অভিযোগ আর আর এফ এর বিরুদ্ধে , থানায় অভিযোগ”
কলারোয়ায় রুরাল রিকনস্ট্রাকশন(আর,আর,এফ) নামক এন,জি ও দেয়াড়া ১১ নং ইউনিয়নের অসহায় মানুষের ঋণ দিয়ে এবং বিভিন্ন নামে ঋণ করে এন,জি,ও’র উদ্ধোতন কর্মকর্তার যোগসজাগের মাধ্যমে শাখা ম্যানেজার ও মাঠকর্মি মিলে কিস্তির টাকা আত্মসাৎ এবং নামে ঋণ দিয়ে নিজে ভাগ বটরা করে সর্বশান্ত করার কারণে বুক্তভোগীরা কলারোয়া থানায় অভিযোগ করেছেন।
দেয়াড়া গ্রামের ভুক্তভোগী শাহাজাহান আলীর স্ত্রী মোছাঃ সালমা খাতুন ভুক্তভোগী সকলের উপস্থিতিতে বাদী হয়ে শাখা ম্যানেজার আলমঙ্গীর হোসেন ও মাঠকর্মি অনুপ এর বিবাদী করে এই অভিযোগ করেন।
সালমা খাতুন বলেন আমরা গরীর মানুষ, আমাদের সহজ সরল পেয়ে ভুল বুঝিয়ে আমাকে এবং আরো ৫/৬ জনের নামে ঋণ দিয়ে আমাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে নেয়। বর্তমান নতুন ম্যানেজার এসে আমাদের কিস্তির জন্য চাপ দিলে আমরা অফিসে এসে ম্যানেজার কে হাজির করার কথা বললে তারা কোন কর্ণপাত না করে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে এবং বাধ্য হয়ে থানার স্বরনাপর্ণ হই। সালমা আরো বলেন কিস্তির টাকা পর্যন্ত বইতে জমা না করে আত্মসাৎ করেছে। ভুক্তভোগীরা বলেন সালমার থেকে ২০০০০০,রেনুকা স্বামী আমানুল হোসেন খোর্দ্দ থেকে ৩০০০০০,রিক্তা পিতা অজ্ঞাত ২০০০০০,উভয় সাং কলারোয়া এ ছাড়া কেশবপুর থানার বাশবাড়িয়া সাবিনা স্বামী মোঃ আঃ আলিম থেকে ৩০০০০০টাকা সহ প্রায় ১০ লক্ষ টাকা আমাদের ভুল বুঝিয়ে নিয়ে নেয়্। এ ছাড়া অনের কিস্তির টাকা নিয়ে অফিসে জমা না করার অভিযোগ করেছেন,মোছাঃ তানিয়া খাতুন বলেন আমার কাছ থেকে কিস্তির টাকা নিয়ে জমা করে নাই আমি ৩ মাসের টাকা আগাম পরিশোধ করে পুনরায়ায় ঋণ প্রস্তাব করিলে বলে আপনায় টাকা পরিশোধ হয় নাই।হালিমা থাতুন বলেন আমার সঞ্চয় বাবদ ৩১৫২০ টাকা নিয়ে আমাকে ঋণ না দিয়ে তাল বাহানা করছে। ।সুমা খাতুন এর থেকে ৩২৫২০ টাকা সঞ্চয় শিরিন খাতুনের কাছ থেকে ৮৫ হাজার ঋণ দেওয়ার নাম করে তাদের সাথে তালবাহানা করে । শিফালির নিকট থেকে ২৭৫০০০ টাকা কিস্তি বাবদ নিয়ে অস্বীকার কর্ েএমন ভাবে এলাকার বিভিন্ন ভুক্তভোগীদের রাস্তায় বসিয়ে দিয়েছে।
সরে জমিনে যেয়ে জানা যায় যাদের স্বামী নাই অন্য লোকের স্বামী বানিয়ে ভারতে থাকে তাদের নকল আইডি বানিয়ে বিভিন্ন প্রতারনার ফাদে ফেলে টাকা তুলে নিজে এবং মাঠকর্মিসহ উদ্ধোতন কর্মকর্তা যোগসজাগে অসহায় মানুষের সর্বশান্ত করেছে বলে জানা যায়।
ভুক্তভোগীরা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রতি বিষয়টি খতিয়ে দেখে এন,জি,ও এবং জড়িতদেওর আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানান।
আর এর এফ কলারোয়ার শাখার মোঃ খালিদ হাসান সদ্য যোগদানকৃত ম্যানেজার তিনি বলেন সব কিছু এলোমেলো করে ফেলেছে এবং ভুক্তভোগীর আমার বরাবর একটি অফিযোগ করেছে ।
এই বিষয় কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ সাইফুল ইসলাম অভিযোগের বিষয় নিশ্চিত করেন।


