২০১৪ সালের পিতার দেওয়া চাঁদাবাজির টাকা ফেরত চাওয়ায় সংবাদ কর্মীকে লোকজন নিয়ে দেখে নিবে বলে হুমকি আওয়ামী নেতার
ঘটনাটি ঘটেছে কলারোয়া উপজেলার ২নং জালালাবাদ ইউনিয়নের শংকরপুর গ্রামের কলারোয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের নির্বাহী সদস্য সংবাদকর্মী রেজওয়ান উল্লাহর সাথে। ২০১৪ আওয়ামী দুঃশাসনের সময় রেজওয়ানের বড় বোন জামাই ধানদিয়া গ্রামের ডাঃ শাহিন শশুর বাড়িতে বেড়াতে আসার পর ঘুরাঘুরির জন্য বামনখালীর পদ্ন পার্কে বেড়ানোর জন্য শশুর বাড়িতে থেকে বের হওয়ার পরে জালালাবাদ- নারায়ণপুর রাস্তায় মধ্য জালালাবাদ গ্রামের যুবলীগ সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ খালেক মোড়লের ছোট ছেলে আলমগীর ও জালালাবাদ গ্রামের রফিকুলের ছেলে রায়হান বাইক আটকিয়ে জামায়াত নেতা তৌহিদ হুজুরের জামাই হওয়ার কারণে ২০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে মারধর করতে থাকে,দিতে অস্বীকার করলে পরবর্তীতে পুলিশ ডেকে নিয়ে তৌহিদ হুজুরকে ডেকে নিয়ে ৫ হাজার টাকা বিকাশের মাধ্যমে নিয়ে ছেড়ে দেয়।৫ আগস্টের পরে দেশ নতুন করে স্বাধীন হওয়ার পরে ১৪ সেপ্টেম্বর শনিবার সকালে তৌহিদ হুজুরের ছেলে সাংবাদিক রেজওয়ান আলমগীরের বড় ভাই আওয়ামীলীগ নেতা সুমনের কাছে চাঁদাবাজির সেই ৫ হাজার টাকা যেন তার ছোট ভাই ফেরত দেয় এ কথা বলার পরে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও হুমকি দিতে থাকে যে জালালাবাদ থেকে লোক দেখে নেবে বলে হুমকি দেয়। জনমনে প্রশ্ন দেশে যখন আওয়ামীলীগ দুঃশাসন মুক্ত হয়েছে তখন এই আওয়ামীলীগ নেতা কোথা থেকে এত সাহস পায়।