কলারোয়ায় শিশু গাছের ডাল সাদা হয়ে যাওয়া নিয়ে জনমনে কৌতুহল
কলারোয়ায় শিশু গাছের ডাল শুকিয়ে সাদা হয়ে যাওয়া নিয়ে জনমনে কৌতুহল দেখা গিয়েছে। যে শিশু গাছের ১৫/২০ বছর বয়স হয়েছে সেই গাছের ছোট ছোট ডাল শুকিয়ে যাচ্ছে সেই ডালে সাদা এক ধরনের আবরণ পড়ছে, ঐ সাদা আবরণ অংশ নিয়ে গ্রাম অঞ্চলের সাধারণ ও শিক্ষিত সমাজের মানুষের মধ্যে কৌতুহল লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আবার এটা নিয়ে নতুন কৌতুহলী জনমনে। এই সাদা আবরণ অংশ বিক্রয় হচ্ছে যার কারণে বেশী করে কৌতুহলের সৃষ্টি হচ্ছে।
এই বিষয় অনুসন্ধান করে জানা যায় যে এটা শুধূ কলারোয়াতে না বরং কলারোয়ার পাশ্ববর্তী থানা কেশবপুর ও মনিরাম পুর অঞ্চলের মানুষ আলোচনা বা সমালোচনা করছে।
গতকাল অণুসন্ধান করে দেখা যায় যে, কলারোয়াধীন কাকডাঙ্গা গ্রামের শাহিনুর নামে একজন সাদা আবারণ বিশিষ্ট শিশু গাছের ডাল ভ্যানে করে নিয়ে যাচ্ছে তার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন শিশুর ডালের সাদা অংশ নাকি ভাইরাস আবার কেউ কেউ বলছে এটা পুকার বাসা আসলে কি আমি সঠিক ভাবে বলতে পারবো না ।
শাহিনুর কে এ বিষয় আরো জানতে চাইলে তিনি বলেন আমরা বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে সাদা আবরণ অনুযায়ী গাছ কিনি ২০০০/২৫০০ টাকায়। পরে ডাল ভেঙ্গে বাড়ি নিয়ে মহিলাদের দিয়ে আচড়িয়ে প্রতি কেজি ৪০০/৫০০ টাকা করে বিক্রয় করে থাকি। কলারোয়াতে প্রায় ৩০/৪০ জনে আমরা এই কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করি আসলে এটারদাম যে আসলে কত ও এটা দিয়ে করে আমাদের জানা নাই।
শিশু গাছের ডালের সাদা অংশ কি বিভিন্ন লোকের কাছে জানতে চাইলে কেউ এর সঠিক তথ্য দিতে পারে না ।
কেউ কেউ বলছে যেহেতু এটা বেশী দামে বিক্রয় হচ্ছে এই জন্য এর সঠিক তথ্য জানার জন্য কৌতুহল দেখা যাচ্ছে।
এ বিষয় কলারোয়া কৃষি সম্প্রাসারন বিভাগে উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ শাখার মোঃ জিয়াউল হক বলেন আমার সঠিক ভাবে এ বিষয় জানা নাই এ নিয়ে অনেক পরিক্ষা নিরিক্ষা করতে হবে তবে জানা যাবে আমার প্রাথমিক ধারণা এটি একটি ভাইরাস ।